খুব সহজেই বাড়িতে বসে কালো ঠোঁট একদম বেবিদের ঠোঁটের মত করার টিপস শেয়ার করলাম এই ভিডিওটিতে

পরের এবং নীচের ঠোঁটকে যথাক্রমে “মুখের উপরের ঠোঁট” এবং “মুখের নীচের ঠোঁট” হিসাবে উল্লেখ করা হয়। ঠোঁটের চারপাশের সাথে মুখের ত্বকের যে সন্ধিক্ষণ দেখা যায় তা হ’ল ভারমেলিয়ন সীমানা,এবং সীমানার মধ্যবর্তী সাধারণত লালচে অংশকে বলা হয় ভারমেলিয়ন অঞ্চল।

উপরের ঠোঁটের ভারমেলিয়ন সীমানা কিউপিড ধনুক নামে পরিচিত। উপরের ঠোঁটের কেন্দ্রে অবস্থিত মাংসল অংশ হ’ল একটি টিউবার্কেল। অনুনাসিক সেপটাম পর্যন্ত বিস্তৃত উল্লম্ব খাঁজটিকে ফিল্ট্রাম বলা হয়।

মানুষের ঠোঁটের সারফেস এনাটমি ঠোঁটের ত্বকে তিন থেকে পাঁচটি সেলুলার স্তর থাকে এবং তা সাধারণত মুখের ত্বকের তুলনায় খুব পাতলা হয়। মুখের ত্বকে ১৬টি স্তর থাকে। হালকা বর্ণের সাথে ঠোঁটের ত্বকে কম মেলানোসাইটস থাকে (এই কোষগুলি মেলানিন রঙ্গক উৎপাদন করে যা ত্বকের রঙের জন্য দায়ী)।

এই কারণে রক্তবাহ ঠোঁটের ত্বকে উপস্থিত থাকে বলে সেটি উল্লেখযোগ্যভাবে লাল বর্ণের হয়ে থাকে। গাঢ় ত্বকের ব্যক্তির ক্ষেত্রে ঠোঁটের ত্বকে আরও মেলানিন থাকে বলে এটি দৃশ্যত গাঢ় বর্ণের হয়। ঠোঁটের ত্বক মুখের বহির্মুখী ত্বক এবং মুখের অভ্যন্তরের অভ্যন্তরীণ শ্লৈষ্মিক ঝিল্লি এর মধ্যে সীমানা গঠন করে।

ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *