যে নিয়’মে রসুন খেলে পু’রুষের গো’পন ক্ষ’মতা বেড়ে যায় ১০০০ গুণ! – ভা’লোভাবে বেঁ’চে থাকার জ’ন্য যেটা প্রা’থমিক’ ভাবে ;দরকার সেটা হল আমাদের সু’স্থ থাকা। সে যে কাজই হোক, শ’রীর সু’স্থ থাক’লে কাজে ‘এনার্জি আসে। শ’রীর সু’স্থ ;থাক’লে সা’থে মনও ভা’লো থাকে।
এই শ’রীর সু’স্থ রাখার উপায় আ’ছে ;আ’পনার নিজে’র’ হা’তের মুঠোয়। সেই জিনিস’টি আ’পনার নিত্য প্রয়োজ’নীয় জিনিসের’মধ্যেই প’ড়ে। কিন্তু ‘;অনেকেই জা’নেন না সেই জিনিসের বি’ষয়ে। জিনিস’টি হল রসুন, যা আ’পনার বা’ড়িতে প্র’তিদিনের স’ব্জির ঝুড়িতেই থাকে।
যা প্র’তিদিন খেলে ;আ’পনার শ’রীরে কোন রো’গ বাসা বাঁধতে পারবে না। এটি বৃ’দ্ধি করে আ’পনার যৌ-ন ক্ষ’মতা। বর্তমা’ন ভে’জা;’;’লের যুগে প’রিবেশ দূষণের স’ময় মা’নুষ অ’সু’স্থ হয়ে পড়ছে।কমে যা’চ্ছে তা’দের শা’রীরিক ক্ষ’মতাও।
বি’শেষ করে পুরু’ষদের মধ্যে শা’রীরিক অক্ষ’মতা বলতে যৌ- অক্ষ’মতার ক’থা বলা হয়েছে। কমে যা’চ্ছে শু’ক্রানুর প’রিমা’ন। অধিকাংশ পুরু’ষ অ’ক্ষ’ম হয়ে পড়ছে। এস’ব হচ্ছে বর্তমা’ন যুগের কাজে’র চা’প, অনিয়’মিত জীবনযাত্রার কারনে।
বি’জ্ঞানিরা জা’নিয়েছেন প্র’তি মি’লি স্পা’র্মে ২;’০ মি’লিয়ন শু’ক্রাণু থাকে। তা না হলে সেই স্পা’র্ম অ’নুর্বর হয়।এরকম স’’মস্যা থাক’লে আ’পনাকে একমাত্র বাচাতে পারে রসুন। কিন্তু যখন তখন রসুন খেয়ে নিলে কোন কাজ হবেনা।
রসুন খাওয়ার কিছু নিয়’ম আ’ছে। জে’নে নি’;ন – ৩। যারা পড়ন্ত যৌ’বনে আ’ছেন তাড়া প্র’তিদিন;রসুন হালকা আঁচে ঘিয়ে ভেজে খান। তাহলে আ’পনার যৌ’বন আরো কিছুদিন ধ’রে রাখতে পারবেন। কিন্তু তার প’র এক গ্লাস গরম দু’ধ খেতে হবে। তাহলে খুব ভা’লো কাজে আস’বে।’ ৪। ব’য়স্কদের চামড়া কুঁচকে গেলে তা টানটান ক’রতে সাহায্য করে রসুন।
কিন্তু শ’রীরের জ’ন্য কোন কিছুই অ’তিরিক্ত ভা’লো নয়। রসুন শ’রীরে র’ক্ত জমাট বাঁধতে দিতে বা’ধা দেয়। তাই কোথাও কে’টে গেলে স’হজে র’ক্ত ব’ন্ধ হতে চায়না। বি’জ্ঞান ব’লে একজ’ন প্রা’প্ত ব’য়স্ক সু’স্থ্য পুরু’ষ একবার মে’লামেশা করলে …
বি’জ্ঞান ব’লে একজ’ন প্রা’প্ত ব’’য়স্ক সু’স্থ্য পুরু’ষ এ;কবার স’হবাস করলে যে প’রিমা’ন বী’র্য নির্গত হয় তাতে ৪০ কোটি শু’ক্রাণু থাকে। তো, লজিক অ’নুযায়ি মে’য়েদের গ’র্ভে যদি সেই প’রিমা’ন শু’ক্রানু স্থান পেতো তাহলে ৪০ কোটি বাচ্চা তৈরি হতো! এই ৪০
কোটি শু’ক্রাণু, মায়ের জ’রা’য়ুর দিকে পা’গলের মত ছুটতে থাকে, জীবি’ত থাকে মাত্র ৩০০-৫০০ শু’ক্রাণু। আর বাকিরা ? এই ছুটে চলার পথে ক্লান্ত অথবা প’রা’জিত হয়ে মা’রা যায়। এই ৩০০-৫০০ শু’ক্রাণু, যেগুলো ডি’ম্বানুর কাছে যেতে পেরেছে। তাদের মধ্যে মাত্র একটি মহা শ’ক্তিশালী শু’ক্রাণু ডি’ম্বা’নুকে ফার্টিলাইজ করে, অথবা ডি’ম্বানু’তে আসন গ্রহ করে। সেই ভাগ্যবান শু’ক্রাণুটি হচ্ছে আ’পনি কিংবা আমি, অথবা আম’রা স’বাই।