বা’সর রাতে স্বা’মীর স’ঙ্গে যা হয়েছিল, অভি’জ্ঞতা জা’নালেন ৫ নারী

বা’সর রা’তে কেউ বলে বা’সর, কেউ বলে ফু’লস’জ্জা, আবার কেউ বলে সোহাগ রাত! সে যাই বলুক প্রথ’ম রাত বলে কথা! বি’য়ের পর স্বা’মীর স’’ঙ্গে স্ত্রীর প্রথম রা’ত।

এমন কথা ব’ললেই চোখের সামনে ভে’সে ওঠে সু’স’জ্জিত বি’ছানা, গো’লাপ ফু’লের পা’পড়ি, সুগ’ন্ধী মোম’বাতি আর একরাশ উ’ত্তে’জনা। লাভ ম্যা’রেজ হোক বা অ্যা’রে’ঞ্জ’ড, বি’য়ের প্রথম রাত সব দ’ম্প’তির জীব’নেই হয় স্পে’শাল। অন্তত সেই রা’তকে স্পে’শাল করে রাখা সবরকম আয়ো’জন ও উ’দ্যোগ নেওয়া হয়।

কিন্তু ব’ন্ধ ঘরের ভি’তরের সেই অ’ভি’জ্ঞতা বাইরের মানুষ গু’’লির কাছে অ’জা’নাই থেকে যায়। চার দেওয়ালের ভি’তরের ছ’বিটা এবার তু’লে ধরলেন পাঁ’চ বিবা’হিত ম’হিলা। কেমন ছি’ল তাদের প্রথম রা’ত?

ক্রি’স্টি: আগে থে’কেই ঠিক করে’ছিলাম, সারা রাত এমন কিছু করবো যাতে দি’নটাকে স্মর’ণীয় করে রাখব। তেমন উদ্যো’গও নিয়ে’ছিলাম। কিন্তু যত’টা ভেবে’ছিলাম, হয়ে উ’ঠল না।

বিয়ের স’মস্ত কা’জ নিয়ে গো’টা দিন নানা খা’টা-খা’টনি হয়ে’ছিল। তাই দুজনেই ভী’ষণ ক্লা’ন্ত হয়ে পড়েছিলাম। বি’য়ের পর আ মা’দের জীবন নিঃ’স’ন্দে’হে অসাধারণ। কিন্তু সে রাতে তেমন কিছুই হয়নি।

জেনি: পা’লিয়ে বি’য়ে করেছিলাম। তাই ভে’বে’ছিলাম প্রথম রাতটা এ’ক্কে’বারে অন্য’রকম হবে। কিন্তু সেদিনই আমা’র শা’রী’রিক কিছু স’ম’স্যা হয়ে যায়। তাই আর কোনও ঝুঁ’কি নিতে চা’নি।

তার উ’পর রাতে এত বেশি খে’য়ে ফে’লেছিলাম, যে ভী’ষণ ঘু’ম পেয়ে গিয়ে’ছিল। তাই ফু’লস’জ্জা নিয়ে মনে যা যা ফ্যা’ন্টাসি ছিল, তা সেদিনই কে’টে গিয়ে’ছিল।

এলা: বিয়ের প্রথম রাতে আমি পাঁচ-ছ’মা’সের অ’ন্তঃস’ত্ত্বা ছি’লাম। সে সময় ভী’ষণ ক্লা’ন্তি লা’গত, খি’দে পেত, পায়ে ব্য’থা করত। সেই রা’তটা হো’টে’লে কা’টিয়ে’ছিলাম। প্র’চুর খে’য়েছিলাম। আমা’র স্বা’মী আমা’র জন্য খুব ভাল’ভাবে শো’য়ার ব্য’বস্থা করে দিয়েছিল। ভালই কে’টে’ছিল রা’তটা।


ডেনিস: বিয়ের রাত নিয়ে মানুষ যেন একটু বে’শি উৎ’সাহী থাকেন। তবে আমা’র ক্ষেত্রে বি’ষয়টা একটু আ’লাদা ছিল। বিয়ের আগে পাঁচ-ছ’বছর আমর’া একস’ঙ্গেই থা’কতাম।

তাই প্রথম রা’তের সু’খের বি’ষয়টি আ মা’দের কাছে স্পে’শাল কিছু ছিল না। তবে স’ত্যিই সেদিন আর (প্রকা’শ অ’যো’গ্য শব্দ) হয়ে ও’ঠেনি। রাতে ম’দ্য’পান, নাচ-গান, খা’ওয়া-দাওয়া সব চলেছিল পু’রো’দস্তু’র। তাই শে’ষ’মেশ হাঁ’পিয়ে গিয়ে ঘু’মি’য়েই পড়ি।

মেগান: বিয়ের প্রথম রাত নিয়ে মানুষের মনে ঠিক যেমন ধারণা আছে, আমা’র রা’তটা একেবারে তেমনই ছিল। শা’রী’রিক সম’স্যার কারণে বিয়ের আগে খুব বেশি মি’লন ঘ’টেনি।

তবে বি’য়ের দি’নক’য়েক আগে সু’যোগ এসেছিল। কিন্তু প্ল্যা’ন করেই নিজেদের আবেগকে আ’ট’কে রে’খে’ছিলাম। যাতে উ’ত্তে’জ’না আর’ও বা’ড়ে। খুব অ’ল্প জা’য়’গাতেই বিয়ের অনুষ্ঠান হয়েছিল। অনু’ষ্ঠান বাড়িতেই রাত কা’টাই। প্রথমে হাল’কা মিউ’জিক চালিয়ে স্বা’মীর স’ঙ্গে নাচ।

তারপর ধীরে ধীরে (প্রকাশ অ’যো’গ্য শব্দ) লি’প্ত হই। সত্যিই অ’পে’ক্ষা করা সা’র্থক হয়েছিল। সেই রা’তটার কথা এখনও মনে পড়লে মু’খের হাসি চ’ওড়া হয়ে যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *