শৈশব-কৈশোর পার করেছি খুব স্বাধীনভাবে। বাবার চাকরির সুবাদে এমন এক সুন্দর জায়গায় সময় কেটেছে, যেখানে পরাধীনতার শিকল পরাতে হয়নি ছটফটে মনকে। ঠিক একই রকম স্বাধীন জীবন পেয়েছে আদরের পোষা বিড়ালেরাও। সেসব দিন কোথায় হারাল। শহুরে জীবনের বন্দিদশায় সেই মুক্ত জীবনের স্বাদ আস্বাদনের সুযোগ পাচ্ছি না আমরা। একই অবস্থা আদরের পোষা বিড়ালগুলোরও।
বিড়ালকে সময় দিন। ওর সঙ্গে খেলুন। খেলনাও দিন। আঁচড়ানোর জন্য নির্দিষ্ট জায়গা রাখা ভালো। লুকানোর সুযোগ দিন, সম্ভব হলে বেয়ে ওঠার মতো কিছুও। প্রতিদিন বিড়ালকে ছাদে বা বাইরে নিলে ওর মন
ভালো থাকে, ব্যায়ামও হয়, স্থূলতার আশঙ্কা কমে। বিড়াল ঘরে রেখে আপনি যদি বাইরে কাজে থাকেন, পর্যাপ্ত পানি ও খাবারের ব্যবস্থা রাখুন। ঘরে তৈরি খাবার গরম আবহাওয়ায় চার–পাঁচ ঘণ্টার বেশি সময় বাইরে রাখলে নষ্ট হয়ে যায়। সে কারণে বিড়ালকে শুকনা খাবারের (ড্রাই ক্যাটফুড) অভ্যাস করানো আবশ্যক।
প্রাণী চিকিৎসক এবং ঢাকার প লাইফ কেয়ার ক্লিনিকের কম্প্যানিয়ন অ্যানিমেল প্র্যাকটিশনার সুশ্যাম বিশ্বাস জানালেন নিরাপদে বিড়াল পালার এমন নানা উপায়।
ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন..