শহরের মে’য়েরা ১০ কারনে অল্প বয়সে মোটা হয়ে যায়। সেই সাথে দ্রুত সময়ে তাদের স্ত,নও বড় হয়। সম্প্রতি কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, শহরের মে’য়েরা গ্রামের মে’য়েদের তুলনায় বেশি মোটা হয় এবং দেখবেন স্ত’ন যু’গল (দু’ধ যুগল) ও বেশ বড় হয়ে যায়। মুটিয়ে যাওয়ার স’ঙ্গে শহরের জীবনযাপন, খাদ্যাভ্যাস, পরিবেশদূষণ ও জি’নগত কারণ দা’য়ী।
শহরের মে’য়েরা মো’টা ও স্ত,ন যুগল (দু’ধ যু’গল) বড় হয়ে যাওয়ার যে দশ কারণ জানা গেছে, তা নি,ম্নে তুলে ধরা হলো- ১. শহরের মে’য়েরা সকালের নাশতা নিয়মিত খায় না। গবেষণায় দেখা গেছে, সকালের নাশতা না খেলে মো’টা হওয়ার ঝুঁ,কি বাড়ে। ২. দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, শহরের মে’য়েরা ফাস্টফুড ও প্রক্রিয়াজাত খাবার বেশি খায়।
আর এটি মোটা ও স্ত,ন (দু’ধ) বড় হওয়ার একটি বড় কারণ। ৩. জার্নাল অব নার্সিং অ্যান্ড হেলথের তথ্যমতে, শহুরে মে’য়েরা শা’রীরি,ক পরিশ্রম কম করে। এতে অতিরিক্ত ক্যালরি জমে ওজন বাড়ে। ৪. ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেলথ সার্ভে অব ইন্ডিয়ায় দেখা গেছে, শহরের মে’য়েরা পানি কম পান করে। তবে কোমল পানীয় বেশি পান করে। আর এতে মোটা ও স্ত,ন (দু,ধ) ব’ড় হয়ে যায়।
৫. জা,র্নাল অব মেডিকেল নিউট্রিশন গবেষণায় দেখা গেছে, শহর এলাকার মেয়েরা টিভি, ল্যাপটপ, ফোনে সময় বেশি দেয়। শহরের মে’য়েরা গাড়ির ব্যবহার বেশি করে, কম হাঁটে। এটি তাদের স্থূল করে তোলে। ৬. দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, শহুরে মেয়েরা মাছ কম, মাংস বেশি খায়। এতে ওজন বেড়ে যায় এতে মো’টা ও স্ত,ন (দু,ধ) বড় হয়ে যায়।
৭. ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব পাবলিক হেলথের মতে, শহরে বিভিন্ন খাদ্য, পানীয়ের সহজলভ্যতার জন্য মে’য়েরা চকলেট, চিপস, আইসক্রিম বেশি খায়। এই অভ্যাস তাদের মুটিয়ে ফেলে। ৮. পারিবারিক স্বাস্থ্যগত অসচেতনতার কারণেও শহরের মে’য়েরা বেশি মোটা হয়। পরিবার থেকে পড়াশোনার জন্য যতটা চাপ দেওয়া হয়, স্বাস্থ্য সচে’তনতার জন্য অতটা মনোযোগ দেওয়া হয় না।
৯. শহরের মে’য়েরা রাতের খাবার দেরি করে খায়। সাইকোলজি টুডের গবেষণায় দেখা যায়, রাতের খাবার দেরি করে খেলে মোটা হওয়ার ঝুঁ’কি বেড়ে যায়। এ ছাড়া শহরের মে’য়েরা রাত জাগে, ঘুমায় কম। এটিও তাদের মো’টা হওয়ার জন্য দা’য়ী। ১০. হরমোনের সমস্যাও মোটা ও স্তন (দু’ধ) বড় হয়ে হওয়ার একটি বড় কারণ। শহরের দূ’ষিত প’রিবেশ ও জি’নগত কারণ অনেকাংশে মে’য়েদের মো’টা হওয়ার জন্য দায়ী—এটাও উঠে এসেছে বিভিন্ন গবেষণায়।