সাত মাস ধরে বাড়িতেই আসেনি স্বামী, স্বপ্নে স’হ’বা’স করেই গর্ভবতী হয়ে গেলেন ত’রুনী

কাজের সূত্রে স্বামী থাকেন দূরের শহরে। গত সাত মাস ধরে তিনি বাড়িতে আ’সেন নাই। অথচ গ’র্ভব’তী হয়ে পড়েছেন স্ত্রী। এ ঘটনা কীভাবে সম্ভব!এ নিয়ে স্ত্রীর দাবি, স্বামীকে ভালবেসে স্বপ্নে দেখার কারণেই তিনি গ’র্ভব’তী হয়েছেন।

যদিও তার এ কথা মেনে নে’য়নি তার স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজন। ওই দ’ম্পতির বাড়ি বিহারের ভাগলপুর জেলার জগদীশপুরে। পাঁচবছর আগে বি’য়ে হয়েছিল তাদের। বর্তমানে দেড় বছরের একটি মেয়েও আছে তা’দের সংসারে।

তবে কা’জের সূত্রে গত সাতমাস ধরে কলকাতায় থা’কছেন তার স্বামী। আর মেয়েকে নিয়ে তার স্ত্রী থা’কছেন জগদীশপুরে, শ্বশুরবাড়িতে। এমনিতে সবকিছু ঠিকই ছিল। কিন্তু, কি’ছুদিন আগে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন ওই নারী।

বি’ষয়টি খেয়াল করে বিস্মিত হয়ে যান তার ননদ। ভাই বাড়িতে না থাকা সত্ত্বেও কী’ভাবে এই ঘটনা ঘটতে পারে তা কি’ছুতেই বুঝতে পারছিলেন না তিনি। খবর পেয়ে দ্রুত বাড়ি ফিরে আসেন ওই না’রীর স্বামী।তিনি স্ত্রীর কাছে তার পেটের স’ন্তানের বিষয়ে জানতে চান।

তখন তার স্ত্রী তাকে বলেন, ‘ভা’লবেসে তোমাকে স্বপ্নে দেখেছিলাম। তার ফলেই গ’র্ভব’তী হয়ে পড়েছি।’এই কথা শুনে হতবাক হয়ে পড়ে তার স্বামী ও শ্ব’শুরবাড়ি লোকেরা। কিন্তু ওই না’রীর কথায় বিশ্বাস না করে তারা স্থানীয় প’ঞ্চায়েতকে ঘটনাটি জানায়।

সেখানেও একই কথা বলেন ওই নারী। শেষে বিহার পু’লি’শের উর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে না’লিশ করেন তারা। এরপর ডা’ক্তারি প’রীক্ষায় দেখা যায়, গর্ভে থাকা শি’শুটির বয়স মাত্র ৭৮ দিন। অর্থাৎ শি’শুটির বয়স তিনমাস থেকে ১২ দিন কম।

এরপর স’ন্তানটি কার তা জানার জন্য স্ত্রীকে চাপ দিতে শুরু করেন তার স্বামী। কিন্তু, তখনও মুখ খু’লতে চাননি ওই নারী। এরপর গোটা প’রিবারের লোকজন তার ওপর চাপ সৃষ্টি করে। তখন ওই নারী শ্ব’শুরবাড়ির লোকজনকে হু’মকি দিয়ে বলে, ‘তোমরা যদি আমাকে এই বা’ড়িতে রাখতে চাও তো ভালো।

না হলে তোমাদের মিথ্যে মা’মলা’য় ফাঁ’সি’য়ে দেব।’ কিন্তু এসব হু’মকি ধা’মকিতে কোনো কাজ হয়নি। তাকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে শ্ব’শুরবাড়ির লোকেরা। তাদের অ’ভিযো’গ, পূর্ব পরিচিত এক যু’বকের সঙ্গে প’রাকী’য়ায় জ’ড়িয়ে পড়ার ফলেই অন্তঃসত্ত্বা হয়েছেন ওই গৃ’হবধূ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *