হয়তো আপনার স্ত্রী খুব খারাপ সময় পার করছে বা হয়তো সে ভালোই রয়েছে। যাই হোক না কেন, সংসার ঠিকঠাক রাখতে হলে স্ত্রীকে সুখি(Happy) রাখাটা কিন্তু কম গু’’রুত্ব পূর্ণ নয়।রুটগার্স বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় বলা হয়েছে,সংসারে স্বামীর তুলনায় স্ত্রীকে সুখী রাখা বেশি কঠিন।
আপনার কী মনে হয়? তাই নয় কি? তাই, আজ আপনাদের জানাব স্ত্রীকে সুখী(Happy) রাখার কিছু কৌশলের কথা। কৌশলগু’’লো লেখা হয়েছে লাভ লানিং ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে।৯টি কৌশলে সুখী রাখু’ন স্ত্রীকে ১. ফোন করুন: বাজার-সদাই, বাচ্চার স্কুল, টাকা- পয়সা ইত্যাদি বি’ষয় নিয়ে তো স্ত্রীর স’’ঙ্গে ফোনে সবসময়ই কথা বলেন। তবে এর বাইরেও তাকে ফোন করুন। হ্যালো বলুন বা তাকে বলুন,আপনি
তাকে মিস(Miss) করছেন। দেখবেন, সে খুশি হবে। ২. ফুল কিনুন: এটা আসলে কোনো রকেট সায়েন্স নয়।তবে ফুল, চকলেট(Chocolate) বা ছোট ছোট কোনো উপহার স্ত্রীকে দিলে সে কিন্তু খুশিই হয়। সে বুঝবে আপনিতার পছন্দ-অ’পছন্দের প্রতি যত্নবান। ৩. তার কথা শুনুন: সবাই চায় মানুষ তার কথা শুনুক ও তাকে বুঝতে পারুক। মানুষ চায় আসলেই কেউ তার বন্ধু(Friend) হোক। আপনিও সে কৌশলটি অবলম্বন করুন।
স্ত্রীর কথা শুনুন এবং বোঝার চেষ্টা করুন, হোক না সেটা যত অ’প্রয়োজনীয়। তাকে বিচার করার আগে তার আবেগকে গু’’রুত্ব দিন। এই অভ্যাসটি কিন্তু স্ত্রীর মন গলাতে কাজে দেবে। ৪. ঘরের কাজেসহযোগিতা: আধুনিক জীবন খুব চাপযুক্ত। এখন ছেলেমেয়ে উভয়েই বাইরে কাজ করে। সারা দিন অফিস করে এসে ঘরের কাজ করতে গেলে আপনার যেমন ক্লান্ত(Tired) অনুভব হবে, আপনার স্ত্রীর ক্ষেত্রেও কিন্তু বি’ষয়টি তাই।
তাই ঘরের কাজে স্ত্রীকে সাহায্য করুন। ৫. আপনি যত্নবান, বি’ষয়টি বোঝান: আপনি তার প্রতি যত্নবান— এ বি’ষয়টি তাকে বোঝানোর চেষ্টা করুন। তাকে ভালোবাসার কথা বলুন। বিয়ের পরঅনেক দম্পতির মধ্যেই এ বি’ষয়টি আর হয় না। তবে আমি তোমাকে ভালোবাসি(I love you)- এ ছোট্ট কথাটি সস্পর্কের ভেতরে প্রাণ আনতে সাহায্য করে। তাই ল’জ্জা ছেড়ে ভালোবাসার কথা বলুন।
৬. স্বপ্ন পূরণে সাহায্য করুন: আপনি আপনার স্ত্রীর স্বপ্ন পূরণে সাহায্য করলে সে আপনার প্রতি নির্ভর করবে এবং বুঝতে পারবে আপনি তাকে গু’’রুত্ব দিচ্ছেন। আর এতে সে খুশিও হবে। ৭. হ্যাঁ বলুন: এই শব্দটি খুবসহজ। কিন্তু স্ত্রীর মন জয়ের জন্য বেশ উপকারী। তার আইডিয়ার(Idea) প্রসংশা করুন এবং হ্যাঁ বলুন। আর যদি বি’ষয়টি আপনার মতের স’’ঙ্গে নাও মিলে তাহলে নরমভাবে ভিন্নমতটি বলুন এবং
আপনার মতটি তার মতের তুলনায় কেন ভালো সেটি বুঝিয়ে বলুন। দেখবেন, সে গলে যাব’’ে। ৮. সময় দিন: বেশির ভাগ দম্পতির সস্পর্কে একটি পর্যায়ে এক ধরনের একঘেয়েমি চলে আসে।এ একঘেয়েমি দূর করতে নিজেদের মধ্যে সময় কা’টান। কোথাও বেড়াতে যান বা বাইরে খেতে যান। প্রায়ই এ কাজগু’’লো করুন। এ বি’ষয়টিও আপনার স্ত্রীর মেজাজ(Mood) ঠাণ্ডা রাখবে।
৯. জড়িয়ে ধরুন: জানেন কি জড়িয়ে ধ’রা মন(Mind) ও স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে? আমর’’া যখন কেউ কাউকে জড়িয়ে ধরি তখন মস্তিষ্ক থেকে ভালো অনুভূ’তির হরমোন বের হয়। আর এটি আমা’দের সুখী করে। তাই স্ত্রীকে প্রায়ই জড়িয়ে ধরুন। এতে সস্পর্ক শক্ত না হলেও, নষ্ট হবে না।সুস্থ থাকুন, নিজেকে এবং পরিবারকে ভালোবাসুন।
আমা’দের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।ন। আর যদি বি’ষয়টি আপনার মতের স’’ঙ্গে নাও মিলে তাহলে নরমভাবে ভিন্নমতটি বলুন এবং
আপনার মতটি তার মতের তুলনায় কেন ভালো সেটি বুঝিয়ে বলুন। দেখবেন, সে গলে যাব’’ে। ৮. সময় দিন: বেশির ভাগ দম্পতির সস্পর্কে একটি পর্যায়ে এক ধরনের একঘেয়েমি চলে আসে।
এ একঘেয়েমি দূর করতে নিজেদের মধ্যে সময় কা’টান। কোথাও বেড়াতে যান বা বাইরে খেতে যান। প্রায়ই এ কাজগু’’লো করুন। এ বি’ষয়টিও আপনার স্ত্রীর মেজাজ(Mood) ঠাণ্ডা রাখবে।
৯. জড়িয়ে ধরুন: জানেন কি জড়িয়ে ধ’রা মন(Mind) ও স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে? আমর’’া যখন কেউ কাউকে জড়িয়ে ধরি তখন মস্তিষ্ক থেকে ভালো অনুভূ’তির হরমোন বের হয়।
আর এটি আমা’দের সুখী করে। তাই স্ত্রীকে প্রায়ই জড়িয়ে ধরুন। এতে সস্পর্ক শক্ত না হলেও, নষ্ট হবে না।সুস্থ থাকুন, নিজেকে এবং পরিবারকে ভালোবাসুন।
আমা’দের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।